বৃহঃস্পতিবার, ১লা মে ২০২৫, ১৮ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • মুম্বাইয়ে বিশ্বমঞ্চের ঢেউ- প্রিয়াঙ্কার দৃপ্ত বার্তা
  • এক ভূখণ্ড, দুই রাষ্ট্র, অগণিত কান্নার উপত্যকা
  • শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের মহান মে দিবস আজ
  • উত্তপ্ত ভারত-পাকিস্তান: সামরিক শক্তিতে কে এগিয়ে
  • ভারতকে রুখতে মুক্তি পেতে যাচ্ছেন ইমরান খান
  • সকল নাগরিকদের জন্য আসলো বড় সুখবর
  • অবশেষে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছেন সামান্থা রুথ প্রভু
  • পাকিস্তানের ধাওয়া খেয়ে পিছু হটল ভারতের রাফাল যুদ্ধবিমান
  • ‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
  • শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

রোববার দ্বিতীয় দফায় ভিটামিন-এ ক্যাপসুল পাবে ২ কোটি ২০ লাখ শিশু

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
১৫ জুন ২০২৩, ১৪:২১

ভিটামিন-এ ক্যাম্পেইনের দ্বিতীয় দফায় আগামী রোববার (১৮ জুন) সারাদেশের ছয় থেকে ৫৯ মাস বয়সী ২ কোটি ২০ লাখ শিশুকে ‘ভিটামিন-এ প্লাস’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

রাজধানীর বনানীর শেরাটন হোটেলে বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালিক।

মন্ত্রী বলেন, এই কর্মসূচির আওতায় ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী ২৫ লাখ শিশুকে নীল রঙের ক্যাপুসল আর ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী প্রায় ১ কোটি ৯৫ লাখ শিশুকে লাল রঙের ক্যাপুসল খাওয়ানো হবে।


সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দিনব্যাপী কর্মসূচিতে দেশের সব সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং ভ্রাম্যমাণ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। পাহাড়ি ও দুর্গম এলাকায় এ কর্মসূচি চলবে চারদিন।

রোববার দ্বিতীয় দফায় ভিটামিন-এ ক্যাপসুল পাবে ২ কোটি ২০ লাখ শিশু
ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়াতে শিশুদের ভরা পেটে কেন্দ্রে আনতে হবে। ছয় মাসের কম বয়সী এবং পাঁচ বছরের বেশি বয়সী এবং অসুস্থ শিশুদের ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না।

জাহিদ মালেক বলেন, ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর মাধ্যমে শিশুদের অন্ধত্ব প্রতিরোধসহ বিভিন্ন রোগ থেকে বাঁচানো সম্ভব।


“ভিটামিন এ দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি নিশ্চিত করে। সব ধরনের শিশু মৃত্যু হার ২৪ ভাগ কমায়, হাম, ডায়রিয়া এবং নিউমোনিয়াজনিত মৃত্যুহার উল্লেখযোগ্য হারে কমে আসে। কাল থেকে শুরু হওয়া ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর কর্মসূচি থেকে একটি শিশুও যেন বাদ না পড়ে সবাইকে তা নিশ্চিত করতে হবে।”

সারা দেশের ১ লাখ ২০ হাজার কেন্দ্রে ২ লাখ ৪০ হাজার স্বাস্থ্যসেবী এবং ৪০ হাজার স্বাস্থ্যকর্মী ভিটামিন ‘এ’ প্লাস কর্মসূচিতে শিশুদের ক্যাপসুল খাওয়ানোর কাজ করবে।

প্রতিবছর ফেব্রুয়ারি ও জুনে- দুই ধাপে শিশুদের ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়।

এবছর প্রথম দফায় গত ২০ ফেব্রুয়ারি সারাদেশে একই সংখ্যক শিশুকে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছিল।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর