বৃহঃস্পতিবার, ১লা মে ২০২৫, ১৮ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের মহান মে দিবস আজ
  • উত্তপ্ত ভারত-পাকিস্তান: সামরিক শক্তিতে কে এগিয়ে
  • সকল নাগরিকদের জন্য আসলো বড় সুখবর
  • অবশেষে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছেন সামান্থা রুথ প্রভু
  • পাকিস্তানের ধাওয়া খেয়ে পিছু হটল ভারতের রাফাল যুদ্ধবিমান
  • ‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
  • শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
  • বাড়িতে ঢুকে মা-বাবাকে মারধর করে মেয়েকে অপহরণ, গ্রেপ্তার ১
  • পাকিস্তানে ভারত-প্রশিক্ষিত সন্ত্রাসী আটক, উদ্ধার ড্রোন ও বিস্ফোরক
  • অন্যান্য বছরের চেয়ে ২০২৪ সালের বন্যা ছিল ভিন্ন

লায়লার মামলায় গ্রেপ্তার এড়াতে আদালতে আত্মসমর্পণ মামুনের

বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশিত:
৫ জুন ২০২৪, ১৩:২৩

সামাজিক মাধ্যম টিকটকের আলোচিত নাম প্রিন্স মামুন ও লায়লা। ফেসবুক ও ইউটিউবের মতো সামাজিক মাধ্যমে বিনোদনভিত্তিক কনটেন্ট বানিয়ে বরাবরই আলোচনায় ছিলেন তারা। দুজনের অসম প্রেম নিয়েও আলোচনা ছিল তুঙ্গে। তবে হঠাৎই ঘটে ছন্দপতন।

মদ্যপানে যেতে বাধা দেওয়ায় গত বছর হবু স্ত্রী লায়লাকে মারধরের অভিযোগ ওঠে প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে। চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি ঘটনার সত্যতা পেয়ে মামুনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বায়োজিদ বোস্তামী। চার্জশিটেই উঠে আসে ঘটনার চাঞ্চল্যকর সব তথ্য।

সেই চার্জশিট আমলে নিয়ে সোমবার (৩ জুন) প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।

মঙ্গলবার (৪ জুন) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদ্দাম হোসেনের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন প্রিন্স মামুন। শুনানি শেষে আদালত এক হাজার টাকা মুচলেকায় তার জামিনের আদেশ দেন।

জামিন পেয়ে প্রিন্স মামুন আদালত চত্বরে সাংবাদিকদের বলেন, আমার বিরুদ্ধে করা মামলাটি মিথ্যা। আসলে এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি।

আমাকে হয়রানির জন্য মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।

তিন বছর আগে প্রিন্স মামুনের সঙ্গে ফেসবুকের মাধ্যমে লায়লার পরিচয়। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পারিবারিকভাবে তাদের বিয়েও চূড়ান্ত হয়। এর পর থেকে মামুন বাদীর বারিধারার ডিওএইচএসের বাসায় বসবাস করতে থাকেন।

মামুন বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে লায়লার কাছ থেকে টাকাও নিতেন এবং প্রায়ই মদ্যপান করে গভীর রাতে বাসায় ফিরতেন, তবে এদিন মামলার এজাহারে দেওয়া লায়লার মোবাইল ফোন নম্বরে একাধিকবার ফোনকল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর