বৃহঃস্পতিবার, ১লা মে ২০২৫, ১৮ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের মহান মে দিবস আজ
  • সকল নাগরিকদের জন্য আসলো বড় সুখবর
  • অবশেষে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছেন সামান্থা রুথ প্রভু
  • পাকিস্তানের ধাওয়া খেয়ে পিছু হটল ভারতের রাফাল যুদ্ধবিমান
  • ‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
  • শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
  • বাড়িতে ঢুকে মা-বাবাকে মারধর করে মেয়েকে অপহরণ, গ্রেপ্তার ১
  • পাকিস্তানে ভারত-প্রশিক্ষিত সন্ত্রাসী আটক, উদ্ধার ড্রোন ও বিস্ফোরক
  • অন্যান্য বছরের চেয়ে ২০২৪ সালের বন্যা ছিল ভিন্ন
  • ‘বুঝতে পেরে চিৎকার শুরু করি’

২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি হামলায় আরও ৮০ ফিলিস্তিনি নিহত

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
১৬ জুলাই ২০২৪, ১২:৩৪

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় হামলা অব্যাহত রেখেছে দখলদার ইসরাইয়েল। গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি হামালায় আরও ৮০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। মধ্য গাজার নুসেইরাত ও খান ইউনিসে ইসরাইলি হামলায় পাঁচ শিশুসহ অন্তত ১৫ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে নুসেইরাতে মারা গেছেন ১১ জন। বাকি চারজন মারা গেছেন খান ইউনিসে। এছাড়া গাজার বিভিন্ন জায়গায় হামলা চালিয়েছে ইসরাইলী বাহিনী।

মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) এই তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নুসেইরাতের একটি বাড়িতে ইসরাইলি সামরিক হামলায় পাঁচ শিশুসহ অন্তত ১১ জন নিহত হয়েছেন।

এছাড়া খান ইউনিসের কাছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর বোমা হামলায় আরও চারজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও তিনজন।

এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর বর্বর হামলায় আরও ৮০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। তাদের নিয়ে এ পর্যন্ত মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৮ হাজার ৬৬৪ জনে। আহত হয়েছেন ৮৯ হাজার ৯৭ জন।

গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরাইলে ঢুকে গাজার শাসক দল হামাসের প্রাণঘাতী হামলার জবাবে উপত্যকায় প্রায় বিরামহীন হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরাইল। হামাসের ওই হামলায় নিহত হয় এক হাজার ২০০ ইসরাইলি। ওইদিন দুই শতাধিক ইসরাইলিকে বন্দি করে গাজায় নিয়ে আসেন সশস্ত্র ফিলিস্তিনিরা।

ওই হামলার প্রতিক্রিয়ায় গাজায় নির্বিচার হামলা শুরু দখলদার দেশ ইসরাইল। তাদের হামলা থেকে রেহাই পায়নি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, মসজিদ কিংবা গির্জার মতো বেসামরিক স্থাপনা।

হামলার পর বিভিন্ন ভবনের ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়া অনেকেই নিখোঁজ হয়েছেন। তারা মারা গেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর