বৃহঃস্পতিবার, ১লা মে ২০২৫, ১৮ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • এক ভূখণ্ড, দুই রাষ্ট্র, অগণিত কান্নার উপত্যকা
  • শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের মহান মে দিবস আজ
  • উত্তপ্ত ভারত-পাকিস্তান: সামরিক শক্তিতে কে এগিয়ে
  • ভারতকে রুখতে মুক্তি পেতে যাচ্ছেন ইমরান খান
  • সকল নাগরিকদের জন্য আসলো বড় সুখবর
  • অবশেষে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছেন সামান্থা রুথ প্রভু
  • পাকিস্তানের ধাওয়া খেয়ে পিছু হটল ভারতের রাফাল যুদ্ধবিমান
  • ‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
  • শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
  • বাড়িতে ঢুকে মা-বাবাকে মারধর করে মেয়েকে অপহরণ, গ্রেপ্তার ১

২৮ অক্টোবরের সংঘর্ষে পুলিশের সম্পৃক্ততা ছিল

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৫:২৮

পল্টনে বিএনপির সমাবেশ চলাকালে কাকরাইল ও আশেপাশের এলাকায় সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশের সম্পৃক্ততা ছিল বলে মন্তব্য করেছেন আদালত। আদালত বলেন, ২৮ তারিখে পুলিশের সম্পৃক্ততা ছিল আমরা টেলিভিশনে দেখেছি।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) যুবদল নেতা শামীম হত্যা মামলায় সাবেক এডিসি শাহেন শাহের রিমান্ড শুনানিতে ঢাকা মহানগর হাকিম জাকির হোসাইন এ মন্তব্য করেন।

এদিন শাহেন শাহের ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা। পরে শুনানি শেষে আদালত তার চারদিনের রিমান্ড নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ দেন।

শুনানিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের পিপি ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর ডিবি হারুন ও শাহেন শাহ রমনার দায়িত্বে ছিলেন। বিএনপির এ আন্দোলন বানচালের জন্য পরিকল্পনা করে তারা।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি যেদিন সভা ডাকত একইদিন আওয়ামী লীগও সবসময় একটা সমাবেশের আয়োজন করত। আর তার নাম দিত শান্তি সমাবেশ। কিন্তু তাদের হাতে থাকত অস্ত্র। আর এতে হারুন ও শাহেন শাহের নির্দেশে সহায়তা করত পুলিশ বাহিনী।

শুনানিতে শাহেন শাহের আইনজীবী বলেন, এজাহারে তার কথা কোথাও উল্লেখ নেই। সে এ ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত না।

এ সময় আদালত বলেন, ‘আপনাদের পিটিশনে আছে উনি তখন সেখানে দায়িত্বে ছিলেন। সেখানে পুলিশের সম্পৃক্ততা ছিল আমরা সেটা টিভিতে দেখেছি।’

পরে আদালত আদেশ দেন।

দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে গত ২৮ অক্টোবর নয়াপল্টনে সমাবেশের ঘোষণা দেয় বিএনপি। একই দিন জামায়াতে ইসলামী সমাবেশের ঘোষণা দেয় মতিঝিলে। আর বায়তুল মোকাররম এলাকায় ‘শান্তি ও উন্নয়ন’ সমাবেশের ঘোষণা দেয় আওয়ামী লীগ।

তিন দলের এ সমাবেশ ঘিরে স্বাভাবিকভাবেই উৎকণ্ঠা ছিল জনমনে। পুলিশের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক অনুমতি না পেলেও সেদিন আরামবাগে সমাবেশ করে জামায়াত। আর পল্টনে বিএনপির সমাবেশ চলাকালে কাকরাইল ও আশেপাশের এলাকায় সংঘর্ষে সমাবেশ পণ্ড হয়ে যায়। এ সংঘর্ষে যুবদল নেতা শামীম নিহত হন।

এ ঘটনায় গত ২৪ সেপ্টেম্বর রাজধানীর পল্টন থানায় একটি মামলা করা হয়। শাহেন শাহ এ মামলার ৪৯ নাম্বার আসামি।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর