বৃহঃস্পতিবার, ১লা মে ২০২৫, ১৮ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের মহান মে দিবস আজ
  • সকল নাগরিকদের জন্য আসলো বড় সুখবর
  • অবশেষে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছেন সামান্থা রুথ প্রভু
  • পাকিস্তানের ধাওয়া খেয়ে পিছু হটল ভারতের রাফাল যুদ্ধবিমান
  • ‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
  • শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
  • বাড়িতে ঢুকে মা-বাবাকে মারধর করে মেয়েকে অপহরণ, গ্রেপ্তার ১
  • পাকিস্তানে ভারত-প্রশিক্ষিত সন্ত্রাসী আটক, উদ্ধার ড্রোন ও বিস্ফোরক
  • অন্যান্য বছরের চেয়ে ২০২৪ সালের বন্যা ছিল ভিন্ন
  • ‘বুঝতে পেরে চিৎকার শুরু করি’

অন্তর্বর্তী সরকারের দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
২৭ এপ্রিল ২০২৫, ১৮:১৬

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ দাবি করেছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম। আজ রবিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানিয়েছে তারা।

বিবৃতিতে ওই দুই উপদেষ্টার এপিএস ও পিওকে অব্যাহতি দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য মতে মোয়াজ্জেম হোসেন তদবির বাণিজ্য করে ৪০০ কোটি টাকা অর্জন করেছেন। একই অভিযোগ স্বাস্থ্য উপদেষ্টার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা তুহিন ফারাবি ও ডা. মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধে। কিন্তু ডা. মাহমুদুল হাসানকে এখনো অপসারণ করা হয়নি।

সংগঠনটি বলছে, নৈতিক দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করা এবং জনমনে স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনতে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ প্রয়োজন। একই সঙ্গে, দুর্নীতিতে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।

এদিকে আজ রবিবার (২৭ এপ্রিল) উপদেষ্টাদের এপিএস ও পিওর দুর্নীতি অনুসন্ধান শুরু করার দাবি নিয়ে দুদকে আসে যুব অধিকার পরিষদ। মার্চ টু দুদক কর্মসূচি নিয়ে জাতীয় প্রেস ক্লাব থেকে সংগঠনের নেতাকর্মী দুদকে আসেন। পরে দলটির পক্ষ থেকে একটি প্রতিনিধিদল দুদকে স্মারকলিপি জমা দেয়।

রবিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে দুদক মহাপরিচালক বলেছেন, ‘এটি (দুই উপদেষ্টার এপিএস ও পিওর দুর্নীতি) আমাদের নজরে এসেছে।

আমরা বিষয়টি নিয়ে কাজ করছি। আমাদের গোয়েন্দা ইউনিট এসংক্রান্ত কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এ বিষয়ে অগ্রগতি শিগগিরই জানতে পারবেন।’
এ বিষয়ে দুদক আইন ও বিধিমালা অনুযায়ী যে ধরনের কার্যক্রম গ্রহণ করতে হয়, সেটি করা হবে বলে জানিয়েছেন মহাপরিচালক।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর